র‍্যাপিড পাস ও এমআরটি পাস রিচার্জ পদ্ধতি

র‍্যাপিড পাস ও এমআরটি পাস রিচার্জ পদ্ধতি

র‍্যাপিড পাস ও এমআরটি পাস রিচার্জ পদ্ধতি
র‍্যাপিড পাস ও এমআরটি পাস রিচার্জ পদ্ধতি

মেট্রোরেল চালু হওয়ার পর প্যাসেঞ্জারদের পছন্দের শীর্ষে রয়েছে এই র‍্যাপিড বা এমআরটি কার্ড। সিঙ্গেল জার্নি টিকেটের জন্য স্টেশনের দীর্ঘ লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা কারোই ভালো লাগেনা। কিন্তু আপনার যদি একটা কার্ড থাকে পার্মানেন্ট ব্যবহার যোগ্য তাহলে কতই সুবিধা!

চলুন জেনে নেয়া যাক, র‍্যাপিড পাস ও এমআরটি পাস রিচার্জ পদ্ধতি!

Rapid Pass যেখানে রিচার্জ করবেনঃ

  • ডাচ বাংলা ব্যাংকের নির্দিষ্ট ব্রাঞ্চ ও সাব-ব্রাঞ্চে।
  • র‍্যাপিড পাস বিক্রির এজেন্ট পয়েন্টে।(ভ্রাম্যমাণ ক্যাম্পেইনে রিচার্জ হয়না)।
  • মেট্রোরেল স্টেশনের টিকেট ভেন্ডিং মেশিন (TVM)থেকে।
  • মেট্রোরেল স্টেশনের টিকেট কাউন্টার বা এক্সেস ফেয়ার অফিস (EFO) থেকে।

MRT Pass যেখানে রিচার্জ করবেনঃ

  • মেট্রোরেল স্টেশনের টিকেট ভেন্ডিং মেশিন (TVM)থেকে।
  • মেট্রোরেল স্টেশনের টিকেট কাউন্টার বা এক্সেস ফেয়ার অফিস (EFO) থেকে।

মেট্রোরেলের প্রত্যেক স্টেশনেই দেখবেন Ticket Vending Machine আছে, সেখানে কার্ড রাখার নির্দিষ্ট ট্রে (বাম পাশে)’তে আপনার র‍্যাপিড বা এমআরটি পাস কার্ডটি রাখবেন। এরপর টপ-আপ লিখাতে ক্লিক করুন, টাকার পরিমাণের উপর ক্লিক করুন, তখন আপনাকে আপনার কার্ডের বর্তমান ব্যালেন্স ও রিচার্জ পরবর্তী ব্যালেন্স কত হবে তা দেখাবে। তখন-ই ডান পাশে টাকা ঢুকানোর স্থানে একটি করে নোট ভাঁজবিহীন ভাবে প্রবেশ করাবেন। কয়েক সেকেন্ড অপেক্ষা করবেন, আপনার কার্ড রিচার্জ প্রক্রিয়া শেষ হলে ডিসপ্লেতে দেখাবে এবং স্পিকারেও সাউন্ড শুনতে পাবেন, তা খেয়াল করুন। তারপর কার্ডটি ট্রে থেকে তুলুন। তবে সতর্কতাঃ কোনোভাবেই কার্ডটি আগে তুলবেন না, তাহলে আপনার কার্ড ব্ল্যাকলিস্টেড হওয়ার সম্ভাবনা থাকবে এবং তখন রিচার্জ সম্পন্ন হওয়ার আগে টাকা আটকে যাবে ও মেশিনটি তৎক্ষনাৎ সার্ভিস প্রদানের জন্য উপযুক্ত থাকবেনা। সুতরাং, পুরোপুরিভাবে রিচার্জ প্রক্রিয়া শেষ হওয়ার পরেই কার্ডটি ট্রে থেকে তুলুন , তার আগে না।

এছাড়াও আপনি মেট্রোরেল স্টেশনের টিকেট কাউন্টার বা EFO থেকেও দায়িত্বরত অপারেটর দ্বারা কার্ড রিচার্জ করাতে পারবেন।

র‍্যাপিড পাসে প্রতি বারে সর্বোচ্চ ১০০০/- ও সর্বনিম্ন ২০/- করে রিচার্জ করা যাবে। অপরদিকে এমআরটি পাসে সর্বনিম্ন ২০/- ও সর্বোচ্চ ১০০০০/- রিচার্জ করা যাবে। তবে কোনো কার্ডেই মোট ব্যালেন্স ১০০০০/- এর বেশী ব্যালেন্স রাখা যাবেনা।

উভয় কার্ডেই মেট্রোরেল ভ্রমণে রয়েছে ১০% ডিসকাউন্ট।

আরও পড়ুনঃ MRT pass এর সকল চার্জ সমূহ

শেষ কথা

প্রিয় পাঠক বন্ধু, এই পোষ্টের মাধ্যমে আজকে আমরা জানলাম ‘র‍্যাপিড পাস ও এমআরটি পাস রিচার্জ পদ্ধতি’ তা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা। পরবর্তী পোস্টে আমরা জানবো ঢাকা মেট্রোরেলের অন্য কোনো বিষয়ে। আমাদের ওয়েবসাইটের প্রতিদিনের সকল পোষ্টের আপডেট জানতে ভিজিট করুন আমাদের ফেসবুক পেজ। এছাড়া টেলিগ্রামে আপডেট পেতে জয়েন করে রাখুন আমাদের অফিশিয়াল টেলিগ্রাম চ্যানেল।

খবরটি সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

One response to “র‍্যাপিড পাস ও এমআরটি পাস রিচার্জ পদ্ধতি”

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

© 2024 All rights reserved DhakaMetroRail.Com